তুহিন চৌধুরী
রাজনৈতিক – সামাজিক – ক্রীড়া সংগঠক।
খাদ্যপণ্য বাজার জাতের পূর্বে বি এস টি আই এর সার্টিফিকেট নেয়া বাধ্যতামূলক করা এবং পণ্যমান খারাপ হলে তার জন্য বি এস টি আই কর্তৃপক্ষ দায়ী হবে, এই মর্মে সিদ্ধান্ত হওয়া জরুরী-কেননা দেশে এখন ভাল মানের কোনটি আর নকল কোনটি তা বোঝার কোন উপায় নেই;পাশাপাশি অনেক বিদেশি বা পর্যটকগণ বাংলাদেশি পণ্যের উপর বিশ্বাস করতে পারে না-এদিকে ফুড এন্ড বেভারেজ আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা যেমন আবার বিদেশে রপ্তানি বাড়াতে হলে চাই গুণগত মানের নিশ্চয়তা সনদ।
আমাদের চকলেট-বিস্কিট-বেভারেজ এর চাহিদা দেশ বিদেশে। এছাড়া অটো চাল এর মিল গুলোতে ভোক্তা অধিকার এবং বি এস টি আই একই সংগে অভিযান চালানো উচিত। আমরা কী খাচ্ছি তা দেখে সিদ্ধান্ত দেয়া জরুরী – নকল ঔষধ কারখানা এবং ঔষধ এর মূল্য নিয়ে কাকে বলবো- এদিকে রাইচ ব্র্যান্ড তেল বিষ না কি তা তো ভোক্তারা জানে না,আবার ১৫২০ জন হলেই এখন আবেদন করে সরকারের কাছে অ্যাসোসিয়েশন করার অনুমতি; আবার যারা দেশের বাণিজ্যিক সংগঠনগুলির নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারা তাদের জনগণের প্রতি যে দায়বদ্ধতা আছে তার দায় এড়ানোর সুযোগ আছে কি
জানি এলোমেলো এই কথাগুলো ভালো নাও লাগতে পারে -তবে আমাদের প্রজন্মকে অটিজমের দিকে ধাক্কা দিচ্ছি আমরা- রোগ এর বাড়ি বলে মানুষ-কিন্তু দায়ী কে কেননা খোদ আমেরিকা বা ইউরোপে হালাল এবং নিরাপদ খাদ্য মূল্য বেশী। তাই এক্ষেত্রে বি এস টি আই এর জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।