পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটি আইসিসির ভবিষ্যৎ সফরসূচির (এফটিপি) অংশ। এফটিপির বাইরে জুনে ঘরের মাঠে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবেন
টাইগাররা।
এই দুই সিরিজের আগে মে মাসে পাকিস্তানে যাওয়ার আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আরও দুটি টি-টোয়েন্টি খেলার পরিকল্পনা করছে। সব মিলিয়ে মে-জুন মাসে ১০টি কুড়ি ওভারের ম্যাচ খেলবেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
যদিও এর মধ্যে কোনো সিরিজের সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে এই দুই মাসে নাজমুলরা ১০টি টি-টোয়েন্টি খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। যা টি-টোয়েন্টিতে ফরম্যাটের এশিয়া কাপ ও পরের বছর বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে বেশ কাজে দেবে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক ও ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলছিলেন, ‘আমিরাতের বিপক্ষে সিরিজের সূচি এফটিপিতে ছিল না, এটা আমাদের পরিকল্পনায়ও ছিল না। তবে এখন দুটি ম্যাচ খেলার ব্যাপারে তাদের ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। পাকিস্তানে যাওয়ার পর যেন আমরা খেলতে পারি, সেভাবে কথা হচ্ছে।’
২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ভাবনায় চলতি বছর এই সংস্করণের ওপর জোর দেওয়ার পরিকল্পনা আছে বিসিবির। এ জন্য মে মাসে পাকিস্তান সফরে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলার সূচি থাকলেও দুই বোর্ডের আলোচনায় এটি এখন পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হবে বলে জানান ফাহিম। এর সঙ্গে জুনে এফটিপির বাইরে বাংলাদেশ দল ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বলে জানা গেছে। (স্পোর্টস ডেস্ক)